কি জানি কবে বাতাসে ভর দিয়ে
সুষুপ্ত জীবাণু গুলো উড়ে উড়ে এসে
বসে ছিলো আমার খোলা জানালায়
এক বসন্তের গোধূলি বেলায়!
হয়তো তার চেতনায় নেই আর-
উজান স্রোতে টেনেছিলো গুণ অবসরে!
ভালো তো বাসেনি,
প্রতিদিন গোধূলি বেলায় চলতো সময় কাটানোর খেলা খেলা পালা!
মন্থর গতিতে জীবাণুরা আয়ত্তাধীন হলো
সে এক ফাগুনে প্রবল উচ্ছ্বাসে
নেচেছিলো প্রাণ তার প্রশ্রয়ে!
ছিলো তো মৃদুভাষী অমৃতবারি সিঞ্চনে!
অতিশয় করুণাময়ী, অ-খেয়ালে হয়তো করেছিলো অঙ্গে ধারণ!
পাঁজরের হাড় গুলো ভেঙে একাধিক খণ্ডে হলো বিভক্ত!
হবে কি নির্মুলন?
হবেনা বাঁধা আর নিবিড় আঁধারে!